IMD Weather Update: বাংলায় আম্ফানের পর এবার মহারাষ্ট্র ও গুজরাতে ঘূর্ণিঝড়ের ভ্রুকুটি, জানুন বিস্তারিত

বাংলার পর মহারাষ্ট্র আর গুজরাতে আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড়। আগামী ৩ জুন ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার কথা জানায় আইএমডি। রবিবার আবহাওয়া অফিস (আইএমডি) জানিয়েছে, আরব সাগর এবং লাক্ষাদ্বীপের ওপর তৈরি নিম্নচাপের ফলে ঘূর্ণিঝড় তীব্রতর করছে এবং আগামী সপ্তাহে উপকূলীয় রাজ্যে পৌঁছনোর সম্ভাবনা রয়েছে। আইএমডি-র এক কর্তৃপক্ষ সুনীতা দেবী জানান,"দক্ষিণ-পূর্ব এবং পার্শ্ববর্তী পূর্ব-মধ্য আরবীয় সাগর এবং লাক্ষাদ্বীপ অঞ্চলজুড়ে একটি নিম্নচাপের তৈরি হয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় এটি তীব্রতর হতে পারে। যার ফলে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঘূর্ণিঝড় হতে পারে।"

ঘূর্ণিঝড় (Photo Credits: IANS)

নতুন দিল্লি, ৩১ মে: বাংলার পর মহারাষ্ট্র (Maharashtra) আর গুজরাতে (Gujarat) আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড় (Cyclone)। আগামী ৩ জুন ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার কথা জানায় আইএমডি। রবিবার আবহাওয়া অফিস (IMD) জানিয়েছে, আরব সাগর এবং লাক্ষাদ্বীপের ওপর তৈরি নিম্নচাপের ফলে ঘূর্ণিঝড় তীব্রতর করছে এবং আগামী সপ্তাহে উপকূলীয় রাজ্যে পৌঁছনোর সম্ভাবনা রয়েছে। আইএমডি-র এক কর্তৃপক্ষ সুনীতা দেবী জানান,"দক্ষিণ-পূর্ব এবং পার্শ্ববর্তী পূর্ব-মধ্য আরবীয় সাগর এবং লাক্ষাদ্বীপ অঞ্চলজুড়ে একটি নিম্নচাপের তৈরি হয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় এটি তীব্রতর হতে পারে। যার ফলে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঘূর্ণিঝড় হতে পারে।"

ঝড়ের তীব্রতা কতটা হচ্ছে, তা দু’‌দিনের মধ্যেই স্পষ্ট হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সেই কারণেই মৎসজীবীদের সাগরে মাছ ধরতে যেতে নিষেধ করেছে হাওয়া অফিস। আগামী ৪ জুন পর্যন্ত সাগরে যাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। মহারাষ্ট্রের দক্ষিণ উপকূলে আগামী ২–৪ জুন, উত্তর উপকূলে ২–৩ জুন, এছাড়া, গুজরাত, দমন ও দিউ অংশে ৩–৫ জুন বৃষ্টি হতে পারে। আরও পড়ুন, সাত সকালে শহরে নামল ঝম ঝমিয়ে বৃষ্টি, আগামী রবিবার পর্যন্ত কলকাতা-সহ গাঙ্গেয় বঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা

এর ফলে কেরালায় ১ জুন বর্ষা ঢুকে পড়ার সম্ভাবনা আরও তীব্রতর হয়েছে। মহারাষ্ট্রে বর্ষা ঢুকবে আগামী ১০ জুন। আরব সাগরে এই মুহূর্তে মোট দু’‌টি ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়েছে। একটি অন্যদিকে চলে গেলেও, অন্যটি ভারতে আসবে। এই কারণে দিল্লি ও রাজধানী এলাকায় প্রচুর জলীয় বাস্প ঢুকে পড়তে পারে। যার জন্য বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এর আগে আম্ফানের তাণ্ডবে বাংলার দক্ষিণ অংশ ছাড়খার হয়ে গেছে।