Mobile Shot Episodes Of Star Jalsha's Super Singer: বাড়িতে মোবাইলে চলছে রিয়্যালিটি শোয়ের শ্যুটিং, ইতিহাস গড়ল স্টার জলসা-র 'সুপার সিঙ্গার'
বাড়িতেই রিয়্যালিটি শোয়ের শ্যুটিং। বিশ্বাস না হলেও এটাই সত্যি। লকডাউন ৩ মে পর্যন্ত বেড়েছে। তার আগেই শেষ হয়ে গেছে বাংলা টেলিভিশনের বিভিন্ন শোয়ের এপিসোডের ভাঁড়ার। তাই একটা সময় পর টেলিপর্দায় ফিরে এসেছে একগুচ্ছ পুরনো ধারাবাহিক। বিভিন্ন পুরনো নন-ফিকশন শোগুলিও ফিরেছে। কিন্তু স্টার জলসা-র ‘সুপার সিঙ্গার’ টিমের সদস্যরা গৃহবন্দি হয়েও এই সময়ে বানিয়ে ফেলছেন এই রিয়্যালিটি শোয়ের নতুন এপিসোড, যা অবশ্যই বাংলা টেলিভিশনে নতুন ইতিহাস গড়েছে। ‘সুপার সিঙ্গার’-এর ‘ঘরে বসে তৈরি’ নতুন এপিসোডের সম্প্রচার হয় গত ১১ এপ্রিল ও ১২ এপ্রিল। গতকাল ১৮ এপ্রিল ও আজ ১৯ এপ্রিলও রাত ৮.৩০টায় আসে নববর্ষ স্পেশাল দুটি এপিসোড। এই রিয়্যালিটি শোয়ের পরিচালক শুভঙ্কর চট্টোপাধ্যায়।
কলকাতা, ১৯ এপ্রিল: বাড়িতেই রিয়্যালিটি শোয়ের শ্যুটিং। বিশ্বাস না হলেও এটাই সত্যি। লকডাউন ৩ মে পর্যন্ত বেড়েছে। তার আগেই শেষ হয়ে গেছে বাংলা টেলিভিশনের বিভিন্ন শোয়ের এপিসোডের ভাঁড়ার। তাই একটা সময় পর টেলিপর্দায় ফিরে এসেছে একগুচ্ছ পুরনো ধারাবাহিক। বিভিন্ন পুরনো নন-ফিকশন শোগুলিও ফিরেছে। কিন্তু স্টার জলসা-র ‘সুপার সিঙ্গার’ টিমের সদস্যরা গৃহবন্দি হয়েও এই সময়ে বানিয়ে ফেলছেন এই রিয়্যালিটি শোয়ের নতুন এপিসোড, যা অবশ্যই বাংলা টেলিভিশনে নতুন ইতিহাস গড়েছে। ‘সুপার সিঙ্গার’-এর ‘ঘরে বসে তৈরি’ নতুন এপিসোডের সম্প্রচার হয় গত ১১ এপ্রিল ও ১২ এপ্রিল। গতকাল ১৮ এপ্রিল ও আজ ১৯ এপ্রিলও রাত ৮.৩০টায় আসে নববর্ষ স্পেশাল দুটি এপিসোড। এই রিয়্যালিটি শোয়ের পরিচালক শুভঙ্কর চট্টোপাধ্যায়।
লকডাউনে কারণে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা। তবুও পিছিয়ে আসা যায় না। তাই বিকল্প ভাবনা কাজ করে শোয়ের পরিচালকের। ‘সুপার সিঙ্গার’-এর সঞ্চালক যিশু সেনগুপ্ত, বিচারক জিত্ গঙ্গোপাধ্যায়, কবিতা কৃষ্ণমূর্তি এবং কুমার শানু বাড়িতে বসে মোবাইল ক্যামেরাতেই শ্যুটিং সেরেছেন। তাদের সঙ্গে ভিডিয়ো কলের মাধ্যমে যোগ দিয়েছেন শীর্ষ সাত প্রতিযোগী-সঞ্চারি সেনগুপ্ত, শ্রেয়া পাল, শালিনী মুখার্জি, রাজদীপ মুখার্জি, তুলাকি দাস, দীপমালা হালদার, ময়ূরি সাহা। আরও পড়ুন: Pakistani Channel Displays Actor Aamir Khan's Picture: খুনে অভিযুক্ত আমির খান, বলিউড তারকার ছবি চালাল পাকিস্তানের নিউজ চ্যানেল
জানা যাচ্ছে, প্রতিযোগীরা প্রত্য়েকে নিজেদের বাড়িতে রেকর্ড করছেন গান। এরপর রেকর্ড করা গান পাঠিয়ে দিচ্ছেন বিচারকদের কাছে। বিচারকরা তাঁদের মতামত রেকর্ড করছেন মোবাইলেই। আবার এই শোয়ের হোস্ট যিশু সেনগুপ্তও বাড়িতে বসেই তাঁর সংযোজনগুলি রেকর্ড করে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। এর পর প্রত্যেক প্রতিযোগী, বিচারক ও হোস্টের থেকে আসা মোবাইল ফোন ফুটেজগুলি নিয়ে এডিটর বাড়িতে বসেই বানিয়ে ফেলছেন এপিসোড।