IPL 2020: জৈব সুরক্ষা বলয় ভাঙলে বহিষ্কার, হতে পারে জরিমানাও; দলগুলিকে জানিয়ে দিল বিসিসিআই
করোনা সংক্রমণ রুখতে কড়া বিসিসিআই (BCCI)। কোনও দলের খেলোয়াড় জৈব সুরক্ষা বলয় (Bio-bubble) ভাঙলে পেতে হবে শাস্তি। তাঁকে টুর্নামেন্ট থেকেও বহিষ্কার করা হতে পারে। এছাড়াও জরিমানা হতে পারে ১ কোটি টাকা, কেটে নেওয়া হবে পয়েন্ট। আইপিএল-র (IPL 2020) ৮টি দলকে এই হুঁশিয়ারি দিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে বিসিসিআই। চিঠিতে বলা হয়েছে কোনও খেলোয়াড় প্রথমবার জৈব সুরক্ষা বলয় ভাঙলে তাঁকে ৬ দিনের কোয়ারান্টিনে থাকতে হবে। দ্বিতীয়বার ভাঙলে এক ম্যাচের জন্য সাসপেন্ড করা হবে। আর তৃতীয়বার ভাঙলে একাবারে টুর্নামেন্ট থেকেই সরিয়ে দেওয়া হবে। তাঁর বদলে দল কোনও পরিবর্ত খেলোয়াড় পাবে না।
করোনা সংক্রমণ রুখতে কড়া বিসিসিআই (BCCI)। কোনও দলের খেলোয়াড় জৈব সুরক্ষা বলয় (Bio-bubble) ভাঙলে পেতে হবে শাস্তি। তাঁকে টুর্নামেন্ট থেকেও বহিষ্কার করা হতে পারে। এছাড়াও জরিমানা হতে পারে ১ কোটি টাকা, কেটে নেওয়া হবে পয়েন্ট। আইপিএল-র (IPL 2020) ৮টি দলকে এই হুঁশিয়ারি দিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে বিসিসিআই। চিঠিতে বলা হয়েছে কোনও খেলোয়াড় প্রথমবার জৈব সুরক্ষা বলয় ভাঙলে তাঁকে ৬ দিনের কোয়ারান্টিনে থাকতে হবে। দ্বিতীয়বার ভাঙলে এক ম্যাচের জন্য সাসপেন্ড করা হবে। আর তৃতীয়বার ভাঙলে একাবারে টুর্নামেন্ট থেকেই সরিয়ে দেওয়া হবে। তাঁর বদলে দল কোনও পরিবর্ত খেলোয়াড় পাবে না।
চিঠিতে আরও হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়েছে, প্রতিদিনের স্বাস্থ্য পাসপোর্ট শেষ না করা, জিপিএস ট্র্যাকার না পরা এবং নির্ধারিত পরীক্ষার সময় অনুপস্থিতির একজন খেলোয়াড়কে প্রায় ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হতে পারে। একই নিয়ম সাপোর্ট স্টাফ এবং দলের কর্মকর্তাদের জন্যও প্রযোজ্য। সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে প্রত্যেকের জন্য পাঁচদিন অন্তর করোনা পরীক্ষা করানো বাধ্যতামূলক।আরও পড়ুন: SportsPro’s 2020 List: বিশ্বের সর্বোচ্চ বিপণনযোগ্য ক্রীড়াবিদের তালিকার শীর্ষে মেসি, চতুর্থ স্থানে বিরাট কোহলি; অষ্টম স্থানে রোহিত শর্মা
নিয়মভঙ্গ হলে জরিমানা হবে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলিরও। ফ্র্যাঞ্চাইজি যদি সুরক্ষা বলয় ভেঙে কোনও ক্রিকেটার বা সাপোর্ট স্টাফদের সঙ্গে দেখা করার অনুমতি দেয় তাহলে তাদের জরিমানা করা হবে। প্রথমবার ১ কোটি টাকা। দ্বিতীয়বার এক পয়েন্ট এবং তৃতীয়বারও একই ভুল হলে একেবারে ২ পয়েন্ট কাটা যাবে। এছাড়া বারবার স্বাস্থ্যবিধি ভাঙলে কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজির বিরুদ্ধে তদন্তও করতে পারে বোর্ড। এর পাশাপাশি নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, দুর্ভাগ্যবশত যদি দেখা যায় অসুস্থতার কারণে কোনও দলের সুস্থ ক্রিকেটারের সংখ্যা ১২ জনের কম, তাহলে ওই ম্যাচ পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে বোর্ড। তবে তা সম্ভব না হলে বিপক্ষ দলকে জয়ী ঘোষণা করা হবে। মহামারীর মধ্যে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি বারবার লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে টিমের বিরুদ্ধে তদন্ত করবে বিসিসিআই।