Uric Acid: শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি থাকলে ভুল করেও খাবেন না এই ডাল

শরীর যখন পিউরিন সঠিকভাবে হজম করতে পারে না, তখন শরীরে বাড়তে থাকে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা। এর কারণে গাউট এবং কিডনিতে পাথরের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা অতিরিক্ত হলে তা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষ করে পিউরিন-সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলা খুবই জরুরি। মসুর ডাল এবং শিমের মতো খাবারে প্রচুর পরিমাণে পিউরিন থাকার কারণে এটি খুব সহজেই বাড়িয়ে দেয় ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা।

লাল মসুর ডাল হল ভারতীয় এবং মধ্য প্রাচ্যের খাবারের একটি সাধারণ উপাদান। এই ডাল প্রোটিন, ফাইবার, বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজের একটি সমৃদ্ধ উৎস। তবে মসুর ডালে পিউরিনও বেশি থাকে, যার কারণে এটি বাড়িয়ে দিতে পারে শরীরের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা। শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে গাউট আক্রমণের সঙ্গে অন্যান্য জটিলতা সৃষ্টি হয় শরীরে, যা বেদনাদায়ক।

সবুজ মসুর ডাল, যা ফ্রেঞ্চ মসুর বা পুই ডাল নামেও পরিচিত। সবুজ মসুর ডাল সাধারণত লাল মসুর ডালের চেয়ে ছোট এবং মরিচের মতো আলাদা স্বাদের হয়। এগুলি প্রায়শই সালাদ, স্যুপ এবং স্ট্যুতে ব্যবহৃত হয়। তবে লাল মসুর ডালের মতো সবুজ মসুর ডালও ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি করতে সক্ষম, তাই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার পরিকল্পনা করলে সবুজ ডাল খাওয়া সীমিত করা বা এড়িয়ে চলা উচিত।

কালো মসুর ডাল, যা বেলুগা মসুর নামেও পরিচিত, এই ডাল এক ধরনের ক্যাভিয়ারের মতো ছোট কালো ডাল। কালো মসুর ডাল সাধারণত ভূমধ্যসাগরীয় এবং ভারতীয় রন্ধনশৈলীতে ব্যবহৃত হয় এবং কালো মসুর ডাল তাদের মাটির গন্ধ ও দৃঢ় টেক্সচারের জন্য পরিচিত। কালো মসুর ডাল প্রোটিন, ফাইবার এবং ফোলেটের একটি ভালো উৎস। তবে কালো মসুর ডালেও রয়েছে উচ্চ পরিমাণে পিউরিন।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now