এই গরমে রসনায় শান দিতে প্লেটে হাজির হিমসাগরের পায়েস, চেখে দেখবেন নাকি?
হিমসাগর আম খেলে মন ভরে যাবে আমরা সবাই জানি।সেই হিমসাগর আম কিনা পায়েশ রাঁধতে লাগে। নিশ্চই লাগে, ম্যাঙ্গো স্মুদি যদি বানাতে পারি তবে আমের পায়েসান্ন(Mango Kheer) কেন নয়?
ফলের রাজা আম(Mango), এই তথ্য সকলেরই জানা। আর সেই আম খেতে ভালবাসেন না এমন লোক খুঁজে পাওয়াই দুস্কর।একবার চোখ বন্ধ করে আমের স্বাদ উপলব্ধি করুন, মনটা ভাল হয়ে যাবে। দূর মশাই মনে মনে ভেবে কাজ নেই, সোজা বাজারে গিয়ে পছন্দের পাকা আম কিনে ফেলুন দেখি। হিমসাগর আম খেলে মন ভরে যাবে আমরা সবাই জানি।সেই হিমসাগর আম কিনা পায়েশ রাঁধতে লাগে। নিশ্চই লাগে, ম্যাঙ্গো স্মুদি যদি বানাতে পারি তবে আমের পায়েসান্ন(Mango Kheer) কেন নয়? লড়াই করে যখন পায়েশ তৈরির ছাড়পত্র জুটেই গিয়েছে তখন উপকরণগুলিও সংগ্রহ করে নিন।
কী কী লাগবে?(Ingredient)
দুটি আমের পায়েস তৈরিতে লাগছে দেড় লিটার দুধ, চার চামচ গোবিন্দভোগ চালের গুঁড়ো, দুই টেবিল চামচ সুজি, পরিমাণমতো কিশমিশ, দু চামচ ঘি, আট টেবিল চামচ চিনি, তিন টেবিল চামচ খোয়া ক্ষীর।
কী ভাবে বানবেন?(How to make)
প্রথমেই হিমসাগর আম দুটির পিউরি বানিয়ে রাখুন। এরপর দেড় লিটার দুধ একসঙ্গে ফোটাতে থাকপন, যতক্ষণ না পরিমাণটি অর্ধেকেরও কম হয়ে যাচ্ছে ততক্ষণ এই ফোটানোর প্রক্রিয়া চলতে থাকবে। ঢিমে আঁচে দুধ ফোটানো হয়ে এলে তারমধ্যে শুকনো খোলায় বাজা সুজি দিয়ে নাড়তে থাকুন। দুধের সঙ্গে সুজি পুরোপুরি মিশে গেলে তারমধ্যে চালের গুঁড়ো দিয়ে ফের বালকরে নাড়ুন। এরপর খোয়া ক্ষীর ও চিনি দিয়ে দিন মিশ্রনে, সেটি ফুটতে শুরু করবে। মিশ্রণটি নাড়তে থাকুন নাহলে তলায় ধরে যেতে পারে পাশাপাশি কিশমিশগুলিকে ঘিয়ে ভেজে ফেলুন। এরপর মিশ্রণের মধ্যে সেই কিশমিশ দিয়ে বালকের নেড়ে নি। তারপর আমের পিউরিটা দিয়ে কিছুক্ষণ রান্না হতে দিন। এরপর উনুন থেকে নামিয়ে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় এলে ফ্রিজারে ঢুকিয়ে দিন। ঘণ্টা দুয়েক পর সেটি বের করে প্লেটে সাজিয়ে পরেবেশন করুন। গার্নিশের জন্য পাকা আমের টুকরো ও চেরি দিতে পারেন। এবার পায়েসের প্লেট সামনে এসে গিয়েছে, এখন শুধুই চেখে দেখার পালা।