Vishwakarma Puja 2021: সামনেই বিশ্বকর্মা পুজো, জানুন এই পুজোর গুরুত্ব, দিনক্ষণ ও নির্ঘণ্ট
আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা পুজো (Viswakarma Puja 2021)। আকাশে লাল, নীল, সবুজ ঘুড়ির মেলা, পেটকাটি, চাঁদিয়াল ঘুড়ির (Kites) ঝাঁক। কচি কাঁচারা বই খাতাকে ভো- কাট্টা করে সকাল থেকে ঘুড়ি- লাটাইয়ে মত্ত। পাড়ায়, অলিতে গলিতে উৎসবের আমেজ। এটাই বিশ্বকর্মা পুজোর চেনা ছবি। শ্রম ও শিল্পের দেবের আরাধনার মধ্যে দিয়ে ঢাকে কাঠি পড়ে দুর্গা পুজোর। সাধারণত ভাদ্র মাসের শেষ দিনে অর্থাৎ সংক্রান্তিতে পালিত হয় বিশ্বকর্মা পুজো। সেই দিনটি হয় ১৭ সেপ্টেম্বর। কথিত আছে, যে ভগবান ব্রহ্মা বিশ্বজগতের সৃষ্টির দায়িত্ব বিশ্বকর্মার হাতে অর্পণ করেছিলেন। তিনি 'দেবশিল্পী' নামেও পরিচিত। প্রাচীন কালে গোটা বিশ্বে অস্ত্র, ও প্রাসাদগুলি নাকি বিশ্বকর্মাই তৈরি করেছিলেন। এই কারণে ভগবান বিশ্বকর্মা সৃষ্টির দেবতা হিসেবে বিবেচিত হন।
আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা পুজো (Viswakarma Puja 2021)। আকাশে লাল, নীল, সবুজ ঘুড়ির মেলা, পেটকাটি, চাঁদিয়াল ঘুড়ির (Kites) ঝাঁক। কচি কাঁচারা বই খাতাকে ভো- কাট্টা করে সকাল থেকে ঘুড়ি- লাটাইয়ে মত্ত। পাড়ায়, অলিতে গলিতে উৎসবের আমেজ। এটাই বিশ্বকর্মা পুজোর চেনা ছবি। শ্রম ও শিল্পের দেবের আরাধনার মধ্যে দিয়ে ঢাকে কাঠি পড়ে দুর্গা পুজোর। সাধারণত ভাদ্র মাসের শেষ দিনে অর্থাৎ সংক্রান্তিতে পালিত হয় বিশ্বকর্মা পুজো। সেই দিনটি হয় ১৭ সেপ্টেম্বর।
পুজোর গুরুত্ব: কথিত আছে, যে ভগবান ব্রহ্মা বিশ্বজগতের সৃষ্টির দায়িত্ব বিশ্বকর্মার হাতে অর্পণ করেছিলেন। তিনি 'দেবশিল্পী' নামেও পরিচিত। প্রাচীন কালে গোটা বিশ্বে অস্ত্র, ও প্রাসাদগুলি নাকি বিশ্বকর্মাই তৈরি করেছিলেন। এই কারণে ভগবান বিশ্বকর্মা সৃষ্টির দেবতা হিসেবে বিবেচিত হন।
এই দিনে বিভিন্ন কল-কারখানা, অফিস ও অন্যান্য নির্মাণ স্থানে বিশ্বকর্মার পুজো করা হয়।। তবে স্বর্ণকার, কর্মকার এবং দারুশিল্প, স্থাপত্যশিল্প, মৃৎশিল্প প্রভৃতি শিল্পকর্মে নিযুক্তরাও নিজ নিজ কর্মে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিশ্বকর্মা পুজো করেন।
বিশ্বকর্মা পূজার নির্ঘণ্ট ও সময়সূচি:
২০২১ সালেও বিশ্বকর্মা পুজোর তিথি ১৭ সেপ্টেম্বর। সেদিনই রয়েছে প্রদোশ একাদশী। ভাদ্র মাসের সংক্রান্তিকে কন্যা সংক্রান্তি বলা হয়। এই বছর কন্যা সংক্রান্তি ১৭ সেপ্টেম্বর রাত ১টা ২৯ মিনিটে শুরু হবে। রাহুকাল শুরু হবে সকাল ১০টা ৪৩ মিনিটে। শেষ হবে ১২টা ১৫ মিনিটে। তাই ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা পুজো করতে হবে। বিশ্বকর্মা পুজোর সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ প্রাত শুরু হবে ৬টা ৭ মিনিটে।
বিশ্বকর্মা পুজোর আগের দিন বাঙালি গৃহস্থের একটি বড় লৌকিক উৎসব রান্না পুজো বা অরন্ধন উৎসব রয়েছে। রান্না পুজো আসলে গৃহদেবতার পুজো এবং উনুনের পুজো। অরন্ধনকে অনেকেই মনসা পুজোর অংশ হিসাবে মনে করেন। মনসা পুজোর ঘট বসিয়ে ফণিমনসা গাছের ডাল ঘটে রাখা হয়। এরপর শুরু হয় রান্নার কাজ। রাতে রান্না করার পর পরদিন বাসি খাবার খাওয়া হয়।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)