দুর্গা পুজোর (Durga Puja) আসল সময় বসন্তকাল (Spring)। সেই পুজোকে বলা হয় বাসন্তী পুজো (Basanti Puja)। ত্রেতা যুগে ভগবান রামচন্দ্র (Ramchandra) সীতাদেবীকে (sita) উদ্ধারের জন্য অকালে দেবীকে (Devi) আরাধনা করেছিলেন। যার কারণেই সেই আরাধনা অকালবোধন (Akal Bodhan) নামে পরিচিত। আর এই পরিসরটাই বাঙালির ক্যালেন্ডারে (Bengali Calandar) বছরের সেরা উৎসব (Main Festival) - দুর্গাপুজো। শ্রীরামচন্দ্র অসময়ে দেবীকে পুজো করেছিলেন বলে শরতের এই পুজোকে বলা হয় অকালবোধন। এবছরের পুজো শুরু হয়ে গিয়েছে। আজ সপ্তমী। জানেন এই দিনটির তাৎপর্য (Significance)? যদি জানা না থাকে, তাহলে সপ্তমীর সকালে এক ক্লিকেই জেনে নিন দুর্গাপুজোর সপ্তমীর দিনের তাৎপর্য-
শ্রী সমীরেশ্বর ব্রহ্মচারীর (Shree Samireswar Brahmachari) কথায়, শরতকালে (Autumn) অনুষ্ঠিত হয় এই পুজো। এই সময় স্বর্গের দেবতাগণ ঘুমিয়ে থাকেন। তাই দেবীকে ঘুম থেকে তোলার জন্য আহ্বান করতে হয়। দেবী এই সময় কুমারী (Kumari) রূপে বেল গাছের পাতায় অবস্থান করেন। তাই ষষ্ঠীর দিন বেল গাছের তলায় দেবীর বোধন (Bodhan) ও অধিবাস (Adhibas) সম্পন্ন হয়। বেল গাছের একটি ডালকে (Brunch) চিহ্নিত করে রাখা হয় এদিন। আর আজ অর্থাৎ সপ্তমীর দিন ওই চিহ্নিত ডাল কেটে মণ্ডপে পুজোর স্থানে নিয়ে আসতে হয়। এরপরে নবপত্রিকার (Nabapatrika) মহাস্নান করিয়ে দেবীকে প্রতিষ্ঠা করে তাঁর পূজা করতে হয়। আরও পড়ুন- Durga Puja 2019: আজ মহাষষ্ঠী; জানেন এই দিনটির তাৎপর্য ? জানা না থাকলে ষষ্ঠীর সকালেই জেনে নিন এক ক্লিকে
আজ আপনাদের জন্য ছিল দুর্গাপুজোর সপ্তমীর দিনের তাৎপর্য। আগামীকাল অষ্টমী (Saptami)। লেটেস্টলি বাংলায় (LatestLY) পড়বেন এই দিনটির তাৎপর্যও। চোখ থাকুক লেটেস্টলি বাংলায়।